যখন কোনো ব্যক্তি তার লেখা বা বক্তব্যের মাধ্যমে নিজেকে ধর্ম নিরপেক্ষ
দাবি করেন, বিভিন্ন ধর্মীয় অনুশাসন গুলো কে মানবতা বিরোধী মনে করেন,
অস্বীকার করেন সৃষ্টি কর্তার অস্তিত্ব তখন আমরা তাদের বলি সুশীল বা
মুক্তমনা ব্যক্তি। আমরা তাদের বলি দেশ ও জাতির বিবেক।
আবার আমরাই নিজেদের দাবি করি মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বা অন্য কোনো ধর্মের অনুসারী।।
আবার আমরাই নিজেদের দাবি করি মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বা অন্য কোনো ধর্মের অনুসারী।।
যখন কোনো সুশীল বা মুক্তমনা ব্যক্তি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতি গুলোকে আঘাত
করেন, যখন তারা হযরত মুহাম্মদ (সঃ), যিশু খ্রিস্ট্য, দেবী দুর্গা দের নিয়ে
তাদের মন গড়া মতবাদ প্রকাশ করেন তখন আমরা বলি প্রত্যেকেরই বাক স্বাধীনতা
আছে।
আবার আমরাই নিজেদের মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বলে দাবি করি।।
অপর দিকে, যখন কোনো ব্যক্তি এসব সুশীল বা মুক্তমনা দের লেখা ও বক্তব্যের ভুল গুলো তুলে ধরেন, তাদের বিরোধিতা করেন তখনই আমরা তাদের বলি মৌলবাদী।
এসব মৌলবাদীদের লেখা প্রকাশ ও বক্তব্য প্রচারের উপর জারি করি নিষেধাজ্ঞা।
আবার আমরাই বলি প্রত্যেকের সমান অধিকার, প্রত্যেকেরই বাক স্বাধীনতা আছে।।
যে দেশের জাতীয় সংবিধানের শুরুতেই "বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম" কথাটি লেখা থাকে, যে দেশকে বিশ্ব দরবারে অন্যতম ধর্ম নিরপেক্ষ মুসলমান রাষ্ট্র হিসাবে তুলে ধরা হয়, যে দেশে প্রতিটি অনুষ্ঠান বা কর্মসূচির শুরুতেই রাষ্ট্রীয় ভাবে ধর্মীয় বাণী প্রচার করা হয়। সেই দেশেই সুশীল ও মুক্ত মনা নামধারি ধর্ম বিরোধী লেখকদের পুরস্কৃত করা হয়।
দেখার কেউই নেই !
আবার যখন কেউ এদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মতামত প্রচার করেন, তাদের ভ্রান্ত ধারনা গুলো তুলে ধরেন, নিজেদের ধর্মীয় অনুভূতি গুলোকে রক্ষায় সচেষ্ট হন তখনই আমরা তাদের মৌলবাদী বা উগ্র সাম্প্রদায়িকতার কথা বলে চুপ করানোর চেষ্টা করি। এর পরেও যদি তাদের থামাতে না পারি তাহলে তাদের উপর শুরু করি অমানসিক অত্যাচার । জারি করি বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা।।
কিন্ত, কোনো ?
দেখার কেউ নেই ! !
অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ধর্মীয় অনুভূতি গুলোকে প্রাচীন পন্থি মনে করে নিজেদের আধুনিক প্রমান করার জন্যই নিজেদের নাস্থিক বলে পরিচয় দেন।।
এরাই আবার বিভিন্ন ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করার জন্য ধর্ম প্রচারক কে নিয়ে অশ্লীল মতামত প্রচার করেন।
কিন্ত, প্রকৃত পক্ষে যাচাই করলে বা তাদের লেখা গুলো পড়লেই বোঝা যায়, বিভিন্ন ধর্ম সম্বন্ধে তাদের ধারনা নেই বললেই চলে।
আমরাই আবার এদেরকে বলি ধর্ম বিষয়ক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষক।।
কিছু কিছু লেখক ধর্ম বিরোধী লেখা প্রচার করেন শুধুই নিজেদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। অনেক ব্লগ লেখক ও ফেসবুক লেখক ধর্ম বিরোধী পোষ্ট দেয় শুধুই তাদের পেজ রিচ বাড়ানো ও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য।।
দেখার কেউ নেই ! ! !
একবারও কি ভেবে দেখেছেন এসব লেখক যদি তাদের সময় ও লেখা গুলো কোনো ভালো কাজে ব্যয় করতো তাহলে কি হতো ?
সর্ব শেষে আমি শুধু এতটুকুই বলবো,"সবার প্রথমে আমি একজন মুসলমান তার পর আমি বাংলাদেশী। আমার দেশকে আঘাত করলে আমার যতোটুকু কষ্ট লাগে তার থেকে হাজার গুন বেশি আঘাত পাই আমার ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করলে।"
দয়া করে কেউ নিজের সামান্য ভালো লাগার জন্য অন্যের অনুভূতিকে আঘাত করবেন না।।
আবার আমরাই নিজেদের মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বলে দাবি করি।।
অপর দিকে, যখন কোনো ব্যক্তি এসব সুশীল বা মুক্তমনা দের লেখা ও বক্তব্যের ভুল গুলো তুলে ধরেন, তাদের বিরোধিতা করেন তখনই আমরা তাদের বলি মৌলবাদী।
এসব মৌলবাদীদের লেখা প্রকাশ ও বক্তব্য প্রচারের উপর জারি করি নিষেধাজ্ঞা।
আবার আমরাই বলি প্রত্যেকের সমান অধিকার, প্রত্যেকেরই বাক স্বাধীনতা আছে।।
যে দেশের জাতীয় সংবিধানের শুরুতেই "বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম" কথাটি লেখা থাকে, যে দেশকে বিশ্ব দরবারে অন্যতম ধর্ম নিরপেক্ষ মুসলমান রাষ্ট্র হিসাবে তুলে ধরা হয়, যে দেশে প্রতিটি অনুষ্ঠান বা কর্মসূচির শুরুতেই রাষ্ট্রীয় ভাবে ধর্মীয় বাণী প্রচার করা হয়। সেই দেশেই সুশীল ও মুক্ত মনা নামধারি ধর্ম বিরোধী লেখকদের পুরস্কৃত করা হয়।
দেখার কেউই নেই !
আবার যখন কেউ এদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মতামত প্রচার করেন, তাদের ভ্রান্ত ধারনা গুলো তুলে ধরেন, নিজেদের ধর্মীয় অনুভূতি গুলোকে রক্ষায় সচেষ্ট হন তখনই আমরা তাদের মৌলবাদী বা উগ্র সাম্প্রদায়িকতার কথা বলে চুপ করানোর চেষ্টা করি। এর পরেও যদি তাদের থামাতে না পারি তাহলে তাদের উপর শুরু করি অমানসিক অত্যাচার । জারি করি বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা।।
কিন্ত, কোনো ?
দেখার কেউ নেই ! !
অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ধর্মীয় অনুভূতি গুলোকে প্রাচীন পন্থি মনে করে নিজেদের আধুনিক প্রমান করার জন্যই নিজেদের নাস্থিক বলে পরিচয় দেন।।
এরাই আবার বিভিন্ন ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করার জন্য ধর্ম প্রচারক কে নিয়ে অশ্লীল মতামত প্রচার করেন।
কিন্ত, প্রকৃত পক্ষে যাচাই করলে বা তাদের লেখা গুলো পড়লেই বোঝা যায়, বিভিন্ন ধর্ম সম্বন্ধে তাদের ধারনা নেই বললেই চলে।
আমরাই আবার এদেরকে বলি ধর্ম বিষয়ক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষক।।
কিছু কিছু লেখক ধর্ম বিরোধী লেখা প্রচার করেন শুধুই নিজেদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। অনেক ব্লগ লেখক ও ফেসবুক লেখক ধর্ম বিরোধী পোষ্ট দেয় শুধুই তাদের পেজ রিচ বাড়ানো ও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য।।
দেখার কেউ নেই ! ! !
একবারও কি ভেবে দেখেছেন এসব লেখক যদি তাদের সময় ও লেখা গুলো কোনো ভালো কাজে ব্যয় করতো তাহলে কি হতো ?
সর্ব শেষে আমি শুধু এতটুকুই বলবো,"সবার প্রথমে আমি একজন মুসলমান তার পর আমি বাংলাদেশী। আমার দেশকে আঘাত করলে আমার যতোটুকু কষ্ট লাগে তার থেকে হাজার গুন বেশি আঘাত পাই আমার ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করলে।"
দয়া করে কেউ নিজের সামান্য ভালো লাগার জন্য অন্যের অনুভূতিকে আঘাত করবেন না।।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন